"The Call Of The Wild"
২০২০ সাল,মুভিজ ওয়ার্ল্ডে অনেক ভালো মুভির সাথে অনেকগুলো নিন্মমানের মুভিও পেয়েছি।
কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে.... আমার পছন্দের তালিকার শির্ষে রয়েছে
★উপন্যাসটি লেখার পূর্বে কানাডার উত্তরাঞ্চলের একটি জায়গা ক্লনডাইকে গিয়ে কিছুদিন রয়েছিলেন শুধুমাত্র সেখানকার জলবায়ু, পরিবেশ ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হতে। যাতে 'দ্য কল অব দ্য ওয়াইল্ড' অনেকটাই বাস্তবিক হয়ে ওঠে। ১৯০৩ এর গ্রীষ্মে The Saturday Evening Post নামক সাপ্তাহিক পত্রিকায় উপন্যাসটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়, একই বছরে বই আকারেও বের হয়। বইটিকে লন্ডনের জীবনের সেরা সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা তাকে সমসাময়িক লেখকদের মধ্যে সর্বাধিক বিক্রিত ও সম্মানী পাওয়া লেখকে পরিণত করে দেয়।
★আচ্ছা! কখনো ভেবে দেখেছেন কি যদি কোনো নম্র-ভদ্র ও সভ্য একটা প্রাণী জঙ্গলে গিয়ে বন্য হয়ে যায়, তখন সে কতটা হিংস্র হয়ে উঠতে পারে? সে এতটাই হিংস্র হয়ে উঠবে, যার কাছে কুলোতে পারবে না আগে থেকেই বন্য জীবন-যাপন করা অন্যান্য প্রাণীগুলো। একই কথা মানুষের ক্ষেত্রেও; একজন ভদ্র মানুষ যদি পরিস্থিতির শিকার হয়ে খারাপ মানুষে পরিণত হয়ে যায়, তবে তার চেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।
★এমনটা ঘটার কারণ হলো প্রত্যেক প্রাণীর মধ্যেই ভালো-খারাপ দুটি সত্ত্বা বিদ্যমান। এছাড়া সকল প্রাণীর মধ্যেই স্বাধীনতা লাভ করার একটা চেতনা থাকে, যা সুযোগ পেলেই লাফ দিয়ে মাথায় চড়ে যায়। এমনই কিছু বিষয়বস্তুর আঙ্গিকে বিখ্যাত আমেরিকান ঔপন্যাসিক জ্যাক লন্ডন তার সেরা সাহিত্যকর্ম 'দ্য কল অব দ্য ওয়াইল্ড' রচনা করেছেন।
মুভি প্লট:- তখন বিংশ শতাব্দী শুরু হয়েছে সবে। স্বর্ণ সন্ধানী ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষেরা সুবিশাল পৃথিবীর নানা অদেখা প্রান্ত ঘুরে বেড়াচ্ছে। তখনো যান্ত্রিক যোগাযোগব্যবস্থা অতটা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বন্য পরিবেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুকুরের টানা স্লেজ ও ঠেলাগাড়ি। জ্যাক লন্ডনের এই মাস্টারপিসটি সেই সভ্য-সামাজিকতার পূর্বকালীন সময়ের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছে একটি কুকুরের জীবনের বর্ণনাকে ঘিরে।
★Highly Recommend From Me
0 Comments